
নজিস্ব প্রতবিদেক
বৃষ্টি আর চোখরে জলে ভজিে গছেে কক্সবাজাররে বালুকাবলো। ঢাক-ঢোল, শঙ্খধ্বনি আর ভক্তমিূলক গানরে তালে সনাতন র্ধমাবলম্বীরা দবেী র্দুগাকে বদিায় জানালনে সমুদ্ররে লোনাজল।ে বৃহস্পতবিার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যার আগইে প্রতমিা বর্সিজনরে মধ্য দয়িে সমাপ্তি ঘটল সনাতন র্ধমাবলম্বীদরে সবচয়েে বড় র্ধমীয় উৎসব র্দুগোৎসবরে।

উৎসবমুখর পরবিশেে দবেীর বদিায়
ভোর থকেইে বরৈী আবহাওয়ার কারণে বৃষ্টি হচ্ছলি। কন্তিু তাতে ভক্তদরে উচ্ছ্বাসে কোনো ভাটা পড়নে।ি দুপুর আড়াইটা থকেইে জলোর বভিন্নি প্রান্ত থকেে প্রতমিা নয়িে আসা শুরু হয় কক্সবাজার সমুদ্র সকৈত।ে প্রতমিার সঙ্গে রং মখে,ে নাচ-গান করে হাজার হাজার ভক্ত শোভাযাত্রায় যোগ দনে। সন্ধ্যার আগইে লাবণী পয়ন্টেসহ দক্ষণি-উত্তরে কয়কে কলিোমটিার সকৈত হয়ে ওঠে জনসমুদ্রে ভরপুর।

লাখো মানুষরে সম্প্রীতরি মলিনমলো
প্রতমিা বর্সিজনে সনাতন র্ধমাবলম্বীদরে পাশাপাশি মুসলমান ও অন্যান্য র্ধমরে মানুষও অংশ ননে। লাখো মানুষরে সমাবশে যনে রূপ নয়ে সাম্প্রদায়কি সম্প্রীতরি মহামলোয়। স্থানীয়রা জানান, নব্বইয়রে দশক থকেে বজিয়া দশমীতে কক্সবাজার সকৈতে এভাবইে লাখো মানুষরে মলিন ঘট।ে করোনাকালীন কয়কে বছর বরিতরি পর এবছর আবারও পুরোনো প্রাণচাঞ্চল্য ফরিে এসছে।

প্রশাসনরে আয়োজন ও নরিাপত্তা
কক্সবাজার জলো প্রশাসনরে সহযোগতিায় সকৈতরে মুক্তমঞ্চে বজিয়া দশমীর বর্সিজন অনুষ্ঠানরে আয়োজন করে জলো পূজা উদযাপন কমটি।ি কমটিরি ভারপ্রাপ্ত সভাপতি উদয় শংকর পাল মঠিুর সভাপতত্বিে অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিি ছলিনে জলো প্রশাসক এম এ মান্নান।
এ সময় বশিষে অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে বএিনপরি কন্দ্রেীয় নতো ও সাবকে এমপি লুৎফর রহমান কাজল, জলো বএিনপরি সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকটে শামীম আরা স্বপ্না, ট্যুরস্টি পুলশিরে প্রধান অতরিক্তি ডআিইজি আপলে মাহমুদ, র্যাব-১৫ এর অধনিায়ক লফেটন্যোন্ট র্কনলে কামরুল হাসান, পুলশি সুপার সাইফুদ্দীন শাহীনসহ রাজনতৈকি ও সামাজকি সংগঠনরে নতেৃবৃন্দ।
সনোবাহনিী, র্যাব, পুলশি, নৌবাহনিী, কোস্টর্গাড, ফায়ার র্সাভসি, লাইফর্গাড ও আনসাররে বহুপদক্ষপে নরিাপত্তায় এবাররে বর্সিজন অনুষ্ঠান ছলি নশ্ছিদ্রি। পুলশি সুপার সাইফুদ্দীন শাহীন জানান, অপ্রীতকির পরস্থিতিি এড়াতে নারী পুলশি সদস্যদরে সাধারণ পোশাকে জনতার মধ্যে মশিয়িে দওেয়া হয়ছেলি।

ভক্ত ও নতোদরে প্রতক্রিয়িা
প্রতমিা বর্সিজনে অংশ নওেয়া জলো পূজা উদযাপন পরষিদরে নতো বুলবুল তালুকদার বলনে, “দবেী র্দুগা বছরে একবার আসনে, তাই তাকে বদিায় দওেয়া সবসময়ই বদেনার। আমাদরে দাব,ি র্দীঘ সকৈতরে একটি নরিবিলিি স্থানে স্থায়ী মন্দরি নর্মিাণরে উদ্যোগ নওেয়া হোক।”
কক্সবাজাররে স্থানীয় বাসন্দিা সাজু বড়ুয়া বলনে, “বজিয়া দশমী একটি অসাম্প্রদায়কি উৎসব। এখানে সনাতনীদরে চয়েে মুসলমান ও অন্যান্য র্ধমরে মানুষরে উপস্থতিইি বশেি হয়। তাই এই উৎসবকে আমি বাঙালরি সম্প্রীতরি উৎসব বলইে মনে কর।

পূজা উদযাপন কমটিরি তথ্য
কক্সবাজার জলো পূজা উদযাপন কমটিরি তথ্য অনুযায়ী, এবছর জলোয় মোট ৩১৭টি মণ্ডপে র্দুগোৎসব পালতি হয়ছে।ে এর মধ্যে প্রতমিা পূজা (র্মূতি পূজা) ছলি ১৫২টি এবং ঘটপূজা ১৬৬ট।ি কবেল কক্সবাজার শহরইে ৩১টি পূজামণ্ডপে র্দুগাপূজা অনুষ্ঠতি হয়।

উপসংহার
সাগররে র্গজন, ভক্তদরে স্রোত আর বৃষ্টরি ছোঁয়ায় এবাররে প্রতমিা বর্সিজন হয়ে উঠছেলি ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতরি অনন্য উৎসব। কক্সবাজাররে সকৈত যনে সাময়কি সময়রে জন্য হয়ে উঠছেলি র্ধম-র্বণ-সম্প্রদায় নর্বিশিষেে মানুষরে মলিনক্ষত্রে।
https://shorturl.fm/7Ibi5